হোমিওপ্যাথিক_তীব্র হস্তমৈথুন অভ্যাস ও পর্ণগ্রাফির আসক্ততা
#হোমিওপ্যাথিক_তীব্র হস্তমৈথুন অভ্যাস ও পর্ণগ্রাফির আসক্ততা@🚨#Dr. Masud Jaman ☎️📲 01717-499374
🌀হস্তমৈথুন এবং পর্ণগ্রাফির আসক্ততা এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই না এই অভ্যাসটিই এক সময় অনেক পুরুষের যৌন জীবন বিপর্যস্ত করে তোলে। কারণ এর রয়েছে মারাত্মক কিছু কুফল। যারা নিদারুন হস্তমৈথুন অভ্যাসে আসক্ত হয়ে পড়েছেন এবং ত্যাগ করার জন্য অাপ্রান চেষ্টা করা সত্ত্বেও ছাড়তে পারছেন না তাদের জন্য আজকের লেখা।
🌀🌀আশা করি এই লেখাটি আপনার জীবনকে বদলে দিবে এবং এই গুনাহের কাজ থেকে আপনাকে মুক্তি দিবে। তারপরও যদি আপনার কোন কথা থাকে আপনি আমাদের সাথে ফোনে কথা বলে তা জেনে নিবেন।ম্যোসেন্জারে ও লিখতে পারেন।
🌀🌀অনেকেই সরাসরি বলেন – হস্তমৈথুন অভ্যাস ছাড়ার কোন ট্রিটমেন্ট নেই। অ্যালোপ্যাথরা অনেকেই সরাসরি বিয়ে করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
🌀চিন্তা করুন – বিয়ে করাটাই কি এই সমস্যার কোন সমাধান বা ট্রিটমেন্ট হতে পারে? অবশ্যই না।
হস্তমৈথুন অভ্যাস এবং এ সংক্রান্ত যাবতীয় কুফলসমূহ দূর করার সবচেয়ে কার্যকর এবং অব্যর্থ চিকিৎসা রয়েছে একমাত্র হোমিওপ্যাথিতে। অথচ পুঁজিবাদী লবিদের অপপ্রচারে আজ এই আধুনিক যুগেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানকে মানুষের কাছে হেয় করে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। যদিও অ্যালোপ্যাথির ক্রমাগত রোগ জটিলতা এবং ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অতিষ্ঠ হয়ে লোকজন আজ হোমিওপ্যাথির কাছে আশ্রয় নিচ্ছেন। আজ একটা তথ্য শেয়ার করি আপনাদের কাছে – উন্নত বিশ্বে শুধু সাধারণ লোকজন নয় স্বয়ং অ্যালোপ্যাথি ডাক্তারগণও নিজেদের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিয়ে থাকেন।
বিখ্যাত ব্রিটিশ বৈজ্ঞানিক এবং বিশেষজ্ঞ ডঃ মাইকেল ব্রুক্সের মতে, ফ্রান্সের ৪০ শতাংশ চিকিৎসক হোমিওপ্যাথি ব্যবহার করেন ৷
ব্রিটেনে ৩৭ শতাংশ এবং জার্মানির ২০ শতাংশ অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসক নিজেদের ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথির ব্যবহার করেন ৷
১৯৯৯ সালে চালানো এক সমীক্ষা অনুযায়ী, হোমিওপ্যাথির জন্য কোনও বিমা পরিষেবা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ৬০ মিলিয়ন মানুষ তখন হোমিওপ্যাথি ব্যবহার করত ৷ তাদের সংখ্যা এখন আরও অনেক বেড়ে গেছে৷ এটা আমার কথা নয়। “দ্যা সানডে ইন্ডিয়ান” পত্রিকায় প্রকাশিত ড. এ কে অরুণ, এম ডি এর লেখা।
আশা করি আপনাদের ভূল ধারণা কিছুটা হলেও দূর হবে। যাই হোক, বলছিলাম হস্তমৈথুন অভ্যাসের ট্রিটমেন্ট প্রসঙ্গে। আমাদের দেশে সাধারনত কিশোর বয়স থেকেই ছেলেরা হস্তমৈথুন করা ও পর্ণগ্রাফি দেখা শুরু করে। আর এর জন্য কারা দায়ী সেটা আপনারা ভালো করেই জানেন। দেখা যায় ঐ বয়সে তারা সমস্যাটা দূর করার বিষয়ে কোন চিন্তাও করে না। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে তা করে করে যখন নানা প্রকার সমস্যার সৃষ্টি করে ফেলে তখন তাদের টনক নড়ে। নানা প্রকার যৌন সমস্যা সৃষ্টি করে নিজেদের পৃথিবীর সবচেয়ে অসহায় মানুষ হিসেবে কল্পনা করতে থাকে অনেক তরুণ -যুবক।
অথচ হস্তমৈথুন, পর্ণগ্রাফি দেখার সকল কূফলসমূহ এবং পুরুষদের যাবতীয় যৌন সমস্যার সবচেয়ে সফল এবং কার্যকর ট্রিটমেন্ট রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে।
🚨হস্তমৈথুন এবং তার ক্ষতিকর দিকঃ
🌀 হস্তমৈথুন একটি মানসিক সমস্যা। হস্তমৈথুন অনেক যৌনরোগের প্রধান কারণ।
🌀নিচে হস্তমৈথুনের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরা হলঃ
🚨 ১) লিঙ্গ ছোট হয়ে যায়।
🚨 ২) হস্তমৈথুন থেকে ধ্বজভঙ্গ হয়।
🚨 ৩) লিঙ্গ বামদিকে বাকা হয়ে যায়।
🚨 ৪) লিঙ্গ পুরোপুরি শক্ত হয় না ।
🚨৫) বীর্যের ঘনত্ব কমে যায়।
🚨 ৬) স্থায়ীভাবে লিঙ্গ চিকন হয়ে যায়।
🚨 ৭) অনেকের লিঙ্গের আগা মোটা এবং গোড়া চিকন হয়ে যায়।
🚨 ৮) লিঙ্গ নিস্তেজ হয়ে যায়।
🚨 ৯)সহবাসের সময় দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়।
🚨১০) বীর্যের পরিমান কমে যায়।
🚨১১) নানা রকম মানসিক সমস্যা দেখা দেয়।
🚨১২) দৃষ্টিশক্তি কমে যায়, চোখে ঝাপসা দেখে।
🚨১৩) স্মৃতিশক্তি ব্যাপক ভাবে লোপ পায়, মাঝে মাঝে অতি পরিচিত লোকের কথাও মনে থাকে না।
🚨১৪) শরীর ও মন ক্লান্ত লাগে, কোন কাজে মন বসে না
🚨১৫) স্ত্রীর কাছে লজ্জা পেতে হয়, এমনকি সংসার জীবন টিকেনা।
🚨১৬) হতাশা ও অস্থিরতা বেড়ে যায়।
🚨বিঃ দ্রঃ ম্যাসেন্জারে / ফোনে রোগীর বিবরন জানালে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো হয়।
সঠিক ডাক্তার খুঁজে নিন।
সঠিক সিদ্ধান্ত বুঝে নিন।
🩺পরিবার, সন্তান আপনার, বিবেচনা-ফলাফল এর দায়'ও আপনার!
সবাই সুস্থ থাকুন।

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন