ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, প্রস্রাবের আগে পরে প্রচন্ড ব্যথায় ভূগছেন ?
🛑🚨 ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, প্রস্রাবের আগে পরে প্রচন্ড ব্যথায় ভূগছেন ? #হোমিওপ্যাথিক #চিকিৎসা #স্বাস্থ্য
🛑 প্রস্রাবে ইনফেকশনের কারণ ও লক্ষণ:
🛑🚨 ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার মানে হলো স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মাত্রায় বেগ পাওয়া এবং প্রস্রাব করা। এটি যেকোন ব্যক্তির প্রতিদিনকার দিন লিপিতে বিঘ্ন ঘটায় এবং ঘুমের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে থাকে। তাই দ্রুত আরাম পাওয়ার জন্য ঘন ঘন প্রস্রাব হলে শুরুতে অনেকেই না বুঝে এন্টিবায়োটিক খাওয়া শুরু করেন যা বহু ক্ষেত্রেই উল্টো ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
🛑🚨দিনে ৪-৫ বার প্রস্রাবের চাপ আসা মোটেই অস্বাভাবিক নয়। তবে তার থেকে বেশি বার হলে কিন্তু চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।
🛑🚨 অত্যধিক মাশ্টারবেশন বা হস্তমৈথুনের এর কুফল থেকেও প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, কোমড়ে ব্যথা এমনি ভয়াভয় যৌন দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
🛑🚨ঘন ঘন প্রস্রাব করার সমস্যা যদি বিশেষ করে রাতের বেলায় হয় তাহলে এটা কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে। যখন কিডনির ছাঁকনি গুলো নষ্ট হয়ে যায় তখন প্রস্রাবের বেগ বৃদ্ধি পায়। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে প্রস্রাবের সাথে রক্ত যেতে দেখা যায়।
🛑🚨 যখন কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ হয় তখন ব্লাড সেল বের হতে শুরু করে। প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়ার এই লক্ষণটির কিডনি রোগের সাথে সাথে টিউমার, কিডনি পাথর বা ইনফেকশনেরও ইঙ্গিত হতে পারে।
🛑🚨 কিছু রোগের লক্ষণ হিসেবে অতিরিক্ত প্রস্রাব হয়, যেমন - ডায়াবেটিস, প্রস্টেট গ্রন্থির টিউমার, প্রস্রাবে জীবাণু সংক্রমণ ইত্যাদি
🛑🚨 কিডনী অকেজো হবার অন্যতম লক্ষণ হল অতিরিক্ত প্রস্রাব হওয়া
🛑🚨 ব্লাডার ক্যান্সার, ব্লাডার বা কিডনিতে পাথর হলে
মূত্র নালীর সংকোচন হলে ঘন ঘন প্রস্রাব বা প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হতে পারে
🛑🚨 এছাড়া এলকোহল, চা, কফি পান করাও অতিরিক্ত প্রস্রাব হবার জন্য দায়ী
🛑🚨 ইনফেক্শন একটি কারণ। এটি হলে প্রস্রাবের সাথে জ্বালাপোড়া হবে। প্রস্রাব ছাড়াও জ্বালাপোড়া হবে।
🛑🚨 পুরুষদের প্রোস্টেটে ইনফেকশন হলেও ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে
🛑🚨 প্রস্রাবের পথে যদি কোন বাধা থাকে তাহলেও ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে
🛑🚨তবে এর ব্যতিক্রম হলেই চিন্তার বিষয়। কি কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা হচ্ছে সেটি বের করতে হবে এবং সে অনুযায়ী প্রপার হোমিও চিকিৎসা নিতে হবে। ডায়াবেটিস, ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন, প্রোস্টেটে ইনফেকশন, ব্লাডার ক্যান্সার, ব্লাডার বা কিডনিতে পাথর, মূত্র নালীর সংকোচন ইত্যাদি যে কারণই দায়ী থাকুক না কেন সেটি যথাযথ ভাবে নির্ণয় করে প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নিলে ধীরে ধীরে এই সমস্যা দূর হয়ে যায়।
🛑🚨আমাদের চিকিৎসা সেবাসমূহ:
🛑 আমরা হোমিওপ্যাথির সর্বশেষ সংস্করণ অর্থাৎ ৬ষ্ঠ সংস্করণ ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা করে থাকি যা গভীর কার্যকরী এবং যেকোনো রোগ স্হায়ীভাবে আরোগ্য করতে সক্ষম। অরিজিনাল জার্মানির ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা করা হয়।
🛑 যারা সরাসরি চেম্বারে আসতে পারেননা তাদের জন্য রয়েছে অনলাইনে চিকিৎসা নেয়ার সুব্যবস্হা। সারা বাংলাদেশে আমাদের রোগী রয়েছে। ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে কুরিয়ারে ঔষধ রোগীর ঠিকানায় পৌছে দেয়া হয়।
✅ আমাদের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা:
ডঃ মোঃ জামান খান
☎ 01717-499377
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন