পুরুষের_উরুর_সংযোগস্থলে_অস্বস্তিকর_চুলকানিঃ
🛑🚨#পুরুষের_উরুর_সংযোগস্থলে_অস্বস্তিকর_চুলকানিঃ #Dr . Masud jaman ফোন নাম্বার 01717-499374
🛑দুই রানের বা উরুর মধ্যবর্তী স্থানে অস্বস্তিকর চুলকানিতে আক্রান্ত হন অনেক মানুষই। সাধারণত আক্রান্তদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যাই বেশি থাকে। এই চুলকানিকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় হয় “জক ইচ” (Jock_itch) বা “টিনিয়া ক্রুরিস” (tinea cruris)।
এই লেখায় আমরা জানবো “জক ইচ” বা “দুই রানের বা উরুর মধ্যবর্তী স্থানে চুলকানি” কেন।
“জক ইচ” কি? (what is jock itch)
🛑জক ইচ বা টিনিয়া ক্রুরিস এক প্রকার রিং ওয়ার্ম বা দাদ। তবে এটি কিছুটা আলাদা ধরণের। সাধারণ চামড়ার বাইরের অংশে, নখে ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কারণে এই রোগটি দেখা যায়। চামড়ার উপরিভাগে লাল বা খয়েরি রঙের র্যাশ দেখা যায় যা পানি ভর্তি থাকে, প্রচণ্ড চুলকায় এবং জ্বালাপোড়া হয়। এই রোগটি শরীরের কোন একটি অংশে হলে অন্যান্য অংশেও খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া এটি বিভিন্নভাবে অন্যের শরীরেও ছড়িয়ে যায়।
🛑“জক ইচ” কেন ও কিভাবে হয় (what causes jock itch)
জক ইচ হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে ফাঙ্গাস। চামড়ার উপরিভাগেই ছত্রাক আক্রমণ করে থাকে। আমাদের শরীরের আর্দ্র স্থান যেমন কটিসন্ধি, উরু বা রানের সংযোগস্থল এবং নিতম্বে এই ফাঙ্গাস/ছত্রাক বেশি জন্মায়। সাধারণত শরীরের এই স্থানগুলোতে ঘাম বেশি হয়, তৈলাক্ত থাকে ফলে ফাঙ্গাস তার উপযুক্ত পরিবেশ পেয়ে যায়।
🛑নারী ও পুরুষ উভয়ই এই রোগে আক্রান্ত হন, তবে নারীদের রোগের ধরন ও প্রতিকারের পদ্ধতি কিছুটা ভিন্ন, যা পরবর্তী লেখায় বিস্তারিত তুলে ধরা হবে।
এই রোগের ভাইরাস বিভিন্নভাবে এক শরীর থেকে অন্য শরীরের ছড়িয়ে পড়তে পারে। ব্যবহৃত পোশাক, পানি, বিছানা ইত্যাদি এর বাহক হিসেবে কাজ করে।
🛑লক্ষণ (symptoms):
🚨আপনার জক ইচ আছে কি না বুঝে নিন এই লক্ষণগুলো দেখে-
১. উরুর সংযোগস্থল ও নিতম্বে তীব্র চুলকানি ভাব অনুভূত হওয়া
২. লাল বা খয়েরি রঙয়ের র্যাশ ও পানি ভর্তি ফুসকুড়ি দেখা দেয়া
৩. চুলকানোর পর এই পানি ভর্তি ফুসকুড়িগুলো ফেটে যাওয়া
৪. আক্রান্ত স্থানে পানি লাগলে জ্বালাপোড়া করা
৫. আক্রান্ত স্থান কালো এবং শুষ্ক হয়ে যাওয়া।
🛑কিভাবে এ থেকে মুক্তি পাবেন (how is jock itch treated):
🚨 কিছু #হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রয়েছে #হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। #চিকিৎসা #

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন